জেনে নিন ইলন মাস্ক সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

ইলন রিভ মাস্ক  একজন দক্ষিণ আফ্রিকান প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি খাতে উদ্যোক্তা। তিনি মহাকাশ ভ্রমণ সংস্থা স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা, বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টেসলা মোটরসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও পণ্য প্রকৌশলী, সোলারসিটির চেয়ারম্যান, দি বোরিং কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা, নিউরালিংকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ওপেনএআইয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান এবং পেপ্যালের একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা।এছাড়াও তিনি হাইপারলুপ নামক কল্পিত উচ্চ গতিসম্পন্ন পরিবহন ব্যবস্থার উদ্ভাবক। ২০১৮ সালে ইলন মাস্ক 'ফেলো অব দি রয়্যাল সোসাইটি' নির্বাচিত হন।একই বছর ফোর্বস সাময়িকী 'বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি' তালিকায় ২৫ তম স্থানে তার নাম ঘোষণা করে। ২০১৯ সালে ফোর্বসের 'আমেরিকার সবচেয়ে উদ্ভাবনী নেতৃত্ব' তালিকায় যৌথভাবে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ২০২১ সালের ৮ই জুন পর্যন্ত ইলন মাস্ক বিশ্বের ২য় বিলিয়নিয়ার এবং তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

ইলন মাস্ক  টেসলা এবং স্পেস-এক্স এর মালিক এবং বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায়  পরিচিত হলেও সর্বপ্রথম অনলাইন ট্রানজেকশন এর যাত্রা  নিয়ে আসেন তিনি  এমন কি বিখ্যাত মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্স  আয়রন ম্যান আয়রন  চরিত্রটি মূলত ইলন মাস্ক থেকে ইন্সপায়ার হয়েই  চিত্রায়ন করা হয় এবং নিজের ভাইকে করেন এবং সম্প্রচারে একজন সিইও ২০২১ সালের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবহৃত কোম্পানি এবং তার প্রথম সফর ছিল অনলাইনে পেমেন্ট রিলেশন নিয়ে আসার মাধ্যমে 

 ১৯৭১ সালের ২৮ জুন সাউথ আফ্রিকার প্রেটরিয়া শহরে জন্মগ্রহণ করেন ইলন মাস্ক এবং ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার এর প্রথম সন্তান তবে বেশ প্রভাব ফেলে এবং ১০ বছর বয়সে মা তার বাবা তাকে একটি কম্পিউটারের এনে দিলে তিনি বেশিরভাগ সময়ই গেম খেলে কাটাতেন কম্পিউটারের প্রতি তিনি নিজে নিজেই শিখে ফেলেন এবং মাত্র ১২ বছর বয়সে.

ক্লাস টেন এম একটি গেম তৈরি করেন যা পরবর্তীতে তিনি পিসি এন্ড অফিস টেকনোলজির কাছে ৫০০ ডলারের বিনিময়ে বিক্রি করে দেয় ছোটবেলা থেকেই বিদায় আত্মরক্ষার জন্য কারাতে এবং রেসলিং শিখেন ১৭ বছর বয়সে প্রেটরিয়া বয়েজ হাই স্কুল থেকে গ্রাজুয়েট হওয়ার পর সাউথ আফ্রিকার বাধ্যতামূলক মিলিটারি সার্ভিসের কাজ করা থেকে বাঁচতে মা আমার জন্মভুমি কানাডা কানাডা ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হন এবং সেখানে তিনি ভিক্টোরিয়া হলে ওঠেন দৈনিক খরচ চালানোর জন্য কাজ করছেন শেষ পর্যন্ত ১৯৯১ সালে ইলন মাস্কের ইকোনমিক্স এবং অফ ফিজিকস বিষয়ে পড়াশোনার জন্য ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভানিয়া ট্রান্সফার হাজার ১৯৯৪ সালের ইনস্টিটিউট রকেট সাইন্স টিয়েন্স কম্পানি দেটেলস আমার ইন্টারসিটি অংশগ্রহণ করেন ১৯৯৫ সালে শুরু করেন.

বিশ্বব্যাপী world-wide-web ইন্টারনেট এক্সেস বেশ সহজ হয়ে ওঠে এবং সে বছরই নেটস্কেপ এ এপ্লাই করেন তবে তার লাজুক প্রকৃতির কারণে সেখান থেকে তিনি দীপ্ত নামে এক সফটওয়্যার লঞ্চ করেন এবং newspaper-gulo জন্য অনলাইন সিটি ২০০০ অবশিষ্ট ছিল এবং তার ভাই কিংবা লেখা আছে ৫০০০ ডলার ছিল এমন আর্থিক সংকটে থাকে আলাদা ভোট করতে না পারায় অফিসার হতেন এবং পরবর্তীতে ২ লক্ষ ডলার এনজেল ফান্ডিং রাউন্ডে মা-বাবা নিরব দর্শকের ভিড় করেন ১৯৯৬ সালে.

কিছুদিন পর প্রাণটি নিল আমাদের কাছ থেকে কোম্পানির কন্ট্রোল নিয়ে ব্রিটিশ-মার্কিন ক্যাসিও হিসেবে নিযুক্ত করে তবে তার সাথে মার্চ করা হয় চক এর বিনিময়ে বিক্রয় করেন ১.১ কম্পিউটার কর্পোরেশন এই ডিউটি থেকে মাত্র ২২ মিলিয়ন ডলার আয় করেন যার প্রেক্ষিতে মাত্র সাতাশ বছর বয়সেই তিনি একজন মাল্টিমিলিয়নিয়ার' হয়ে ওঠেন দীপ্ত সফল এরপরেও ইলন মাস্ক স্যাটিসফাই ছিলেন না এমন কিছু করতে চাইছিলেন যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নিয়ে আসবে ৯৯৯ সালে থেকে প্রাপ্ত অর্থের ১০ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করে x.com নামের নতুন একটি প্রতিষ্ঠা করেন না.

পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইড কোর্ট অফ ইন্ডিয়া মার্কেট তেমন কোন ধারণা ছিল না তাই এই ইন্ডাস্ট্রি আসলে কিভাবে কাজ করে তা বোঝার জন্য তিনি পড়াশোনা করেন প্রতিটি নতুন cineplex.com ২০ ডলার এবং প্রতিটি রেফারের জন্য 10 ডলার করে বোনাস প্রদান করতে হবে প্রথমে বেশি নতুন ইউজার থাকবে পরবর্তী বছর এবং লুকনো সিলিকন ভ্যালি নামে একটি সিলিকন ভ্যালি বেস্ট সফটওয়্যার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন প্রতিষ্ঠানটি প্রতিটি নতুন রেজিস্ট্রেশনের জন্য ১০ ডলার এবং প্রতিটি রেফারের জন্য আরও ১০ ডলার করে প্রদান করেছিল প্রতিযোগিতায় দুটি প্রচুর পরিমানে ২০০০ সালের মার্চ মাসে ২৫ মার্চের পর বিল হ্যারিসকে কোম্পানির সিইও এবং সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার হিসেবে ইলন মাস্কের কোম্পানির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয় কিন্তু বিস্তৃত পরিবর্তন করে.

কোম্পানিটির নতুন সিইও নিযুক্ত করা হয় যদিও ২০০০ সালের অক্টোবর মাসে পেপালের co-founder সাথে ঝামেলা শুরু হয় এলন মাস্কের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এ নিয়ে যেতে কিন্তু কোম্পানিটির co-founder এবং সিটি অফ ম্যাক্স লাইভ সিনেমা রাজি হননি তবে সবচেয়ে বড় ইস্যু তৈরি হয় যখন মাল নামটি পরিবর্তন করে x.com নামটি হিসেবে ব্যবহার করতে চান কিন্তু একমাস নতুন কোম্পানির সকল ধরনের ব্র্যান্ডিং ও এডভারটাইজিং থেকে পেপাল নামটি সরিয়ে দিয়ে x.com ব্র্যান্ডিং থেকে বেশি হাইলাইট করতে চেয়েছিলেন কিন্তু কনস্যুলেটের ফাউন্ডার অবিরাম আজকের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে পেপাল নামটি কে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল যার প্রেক্ষিতে বোর্ড মেম্বার তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে প্রতিষ্ঠান বাকিদের সাথে এই বিষয়ে মতভেদ এর জের ধরে যখন হানিমানি অস্ট্রেলিয়া তখন কোম্পানিটির বোর্ড মার্কেট সিইও পথে কে ভোট আউট করার সিদ্ধান্ত নেয় বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিযুক্ত করা হয়.

ইলন মাস্ক দ্রুত ক্যালিফোনিয়া ফিরে আসেন এবং পিটার থিয়েল কে রাজি করান পেপালের সার্ভিস ডেভেলপমেন্ট এর জন্য ইলন মাস্ক কে অ্যাডভাইজার হিসেবে কোম্পানিতে রেখে দ্বিতীয় সূত্রের ২০০২ সালের মাধ্যমিক ৭০.২ মিলিয়ন ডলার্স করতে সক্ষম হয় কোম্পানিটি সর্বোচ্চ শেয়ার হলে হিসেবে দিল্লি থেকে ইলন মাস্ক ১৬৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেন পাশাপাশি অন্যান্য co-founder এবং থেকে বেরিয়ে এসে তারা সিলিকন ভ্যালিতে বেশকিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠা করেন যা বর্তমান সময়ে বিশ্বের মোট কোম্পানি হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি ফেসবুকের শুরুর দিকের একমাত্র আউটসাইড ইনভেস্টর ছিলেন একমাত্র প্রতিষ্ঠা করেন.

চার্লি এবং জাভেদ করিম ছিলেন পেপালের প্রাক্তন এম্প্লয় ইমেইল এবং ইনভেলিড সিস্টেমের বড় ভূমিকা রেখেছে ২০০৭ সালে প্রচুর ম্যাগাজিনের একটি আর্টিকেল পেপারের সাথে জড়িতদের একত্রে পেপাল মাফিয়া হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে পরবর্তী ২১০ স্পেইস এক্সপ্লোরেশন ও ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিকে বিবাহ করেছেন এছাড়াও আরও বেশকিছু কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন যার সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছে তবে তার পেপালের মাধ্যমে হয়েছিল.